x

Welcome Guest

Login or Register
0 0
Card image cap

Abhoy Dilen Modhu Mittir

Author - Arijit Bandopadhyay

₹360 ₹400

10% off

Description

Publisher- Khoai Publishing House
Writer-Arijit Bandyopadhyay
Language-Bengali
Bindind Hard Bound

 

বলছি মশাই। সবুর করুন।

এই মধুসূদন মিত্র ওরফে মধু মিত্তির নামটা বাংলার পাঠক মহলের কাছে এখনো অচেনা। দু একবার খবরের কাগজের পাতায় এই প্রচার বিমুখ মানুষটার নাম দেখা গেছে বটে, কীসব সরকারী খেতাব- টেতাবও যেন পেয়েছে। তবে বইয়ের পাতায় এই প্রথম।
 উনি গোয়েন্দা না? আরে না না কী যেন, সত্যসন্ধানী, ও হ্যাঁ হ্যাঁ ক্রিমিনোলোজিস্ট, অপরাধ তত্ব বিশারদ। মানে শুধু ক্রিমিনাল শিকার করাই তার নেশা নয়, তাদের খুলির ভিতরেও এই মধু মিত্তিরের অবাধ যাতায়াত।
এই প্রথম, তার সগৌরব আত্মপ্রকাশ।
 তার  কেন কাকে অভয় দিলেন তাও জানা নেই বুঝি?
আরে না না, অভয় আর কাকে দেবেন? অভয় ওনার সেই দুরসম্পর্কের ভাইয়ের নাম না? যে কীনা  কলকাতা পুলিশে আছে।

গোটা লালবাজারকেই তো নিঃস্বার্থ ভাবে অভয় দিয়ে চলেন মানুষটা। একবার না, বহুবার। যখন শহরের বুকে গজিয়ে ওঠে নানা অবোধগম্য অপরাধের কুচক্রান্ত তখনই ডাক পড়ে ত্রাতা মধুসূদনের।
বিজ্ঞান নির্ভর ছকে বাধা  ডিটেকশান প্রসেস যখন হোঁচট খায়, তখনই  অপরাধের ধরণ, আর অপরাধীর গূঢ় মনস্তাত্বিক বিচার বিশ্লেষণ প্রাধান্য পায়।
 অপরাধীর সাথে সাথে তার মগজের ঘিলুতে  ভিতর লুকিয়ে থাকা অপরাধের বীজটিকেও সমূলে উপড়ে ফেলা তার লক্ষ্য। তার অন্তর্ভেদী দৃষ্টি আর মগজাস্ত্রের ধার মর্গের ডিসেকশান চাকুর চেয়েও বেশী। তাই স্পেশাল ব্রাঞ্চ, হোমিসাইডও খুব সাবধানে নাড়াচাড়া করে, নাহোলেই রক্তক্ষয়ের প্রবল সম্ভাবনা।

মধুসূদনের এমনই দুই কর্মকান্ডের সাক্ষী এই দুই মলাটের মাঝের পাতা গুলো

Prices are subjected to change. We will inform you in such cases
Our Shipping Charges
  • Features
  • Reviews(0)

Publisher- Khoai Publishing House
Writer-Arijit Bandyopadhyay
Language-Bengali
Bindind Hard Bound

 

বলছি মশাই। সবুর করুন।

এই মধুসূদন মিত্র ওরফে মধু মিত্তির নামটা বাংলার পাঠক মহলের কাছে এখনো অচেনা। দু একবার খবরের কাগজের পাতায় এই প্রচার বিমুখ মানুষটার নাম দেখা গেছে বটে, কীসব সরকারী খেতাব- টেতাবও যেন পেয়েছে। তবে বইয়ের পাতায় এই প্রথম।
 উনি গোয়েন্দা না? আরে না না কী যেন, সত্যসন্ধানী, ও হ্যাঁ হ্যাঁ ক্রিমিনোলোজিস্ট, অপরাধ তত্ব বিশারদ। মানে শুধু ক্রিমিনাল শিকার করাই তার নেশা নয়, তাদের খুলির ভিতরেও এই মধু মিত্তিরের অবাধ যাতায়াত।
এই প্রথম, তার সগৌরব আত্মপ্রকাশ।
 তার  কেন কাকে অভয় দিলেন তাও জানা নেই বুঝি?
আরে না না, অভয় আর কাকে দেবেন? অভয় ওনার সেই দুরসম্পর্কের ভাইয়ের নাম না? যে কীনা  কলকাতা পুলিশে আছে।

গোটা লালবাজারকেই তো নিঃস্বার্থ ভাবে অভয় দিয়ে চলেন মানুষটা। একবার না, বহুবার। যখন শহরের বুকে গজিয়ে ওঠে নানা অবোধগম্য অপরাধের কুচক্রান্ত তখনই ডাক পড়ে ত্রাতা মধুসূদনের।
বিজ্ঞান নির্ভর ছকে বাধা  ডিটেকশান প্রসেস যখন হোঁচট খায়, তখনই  অপরাধের ধরণ, আর অপরাধীর গূঢ় মনস্তাত্বিক বিচার বিশ্লেষণ প্রাধান্য পায়।
 অপরাধীর সাথে সাথে তার মগজের ঘিলুতে  ভিতর লুকিয়ে থাকা অপরাধের বীজটিকেও সমূলে উপড়ে ফেলা তার লক্ষ্য। তার অন্তর্ভেদী দৃষ্টি আর মগজাস্ত্রের ধার মর্গের ডিসেকশান চাকুর চেয়েও বেশী। তাই স্পেশাল ব্রাঞ্চ, হোমিসাইডও খুব সাবধানে নাড়াচাড়া করে, নাহোলেই রক্তক্ষয়ের প্রবল সম্ভাবনা।

মধুসূদনের এমনই দুই কর্মকান্ডের সাক্ষী এই দুই মলাটের মাঝের পাতা গুলো

Customers' review

5 Star
0%
50
4 Star
0%
50
3 Star
0%
50
2 Star
0%
50
1 Star
0%
50

Reviews

Be the first to review ""