অন্ধকার সবচেয়ে
গভীর হয় রাতের শেষ প্রহরে,
তারও বেশি অন্ধকার ভিলা নম্বর ৭১-এর অন্দরে।
পুরের এক বাউলিতে শালবনে ঘেরা পরিত্যক্ত রেল কলোনির সাবানা শুতে ভিজা নম্বর ৭১। ভিলা নম্বর একাত্তরের কাহিনি জনসমাইল হু জন কলেজ পড়ুয়া সার্ভে করার কাজে পুরুলিয়ার বাউলিন্ন পতিরালে বেশ কলোনিতে এসে ওঠে। তার দু-দিন পর তাদের মধে একজনাব ৩০ পাওয়া যায় এদে লাগালো পতাকার মাস্তুল গেঁথে ঝুলে থা অবস্থায় ও আকি পাচড়াকে ঘার ১২০০ পাওয়াই যারা না।
পুলিশ সাচ ঘনারেশনে নখতে হঠাৎ চর হয়ে যায় মৃত্যুমিছিল। কেঁচো খুঁত মাটির তলা থেকে লাঙা বাইতে স্বাধার বাত। ধীরে ধীরে সামনে আসতে প এই ভিলার ইতিহাস। ১২১৬২২০ হেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত যে কত নিরীহ প্রা এওহে নিজেছে চুন-সুরকির তৈরি এই নরখাদক তার সঠিক দিবে খুঁজতে হিন এই পুলিশ।
দিলার চৌহদ্দিতে সৃষ্টির সমস্ত নিয়ম বদলে যান। থেমে যায় সময়। বদে হাদ বাস্তব। কোন্ হাহাকার লুকিয়ে রেখেছে দে তার রক্তাক্ত বন্ধে? কেন
এই ভিলার অন্দরে মরণ শুধু নরকযন্ত্রণার সূচনাংখাতও
এবার শেষবারের মতো খুলবে ভিলা নহয় ২১ এর দরজা। ভেতরে আসবেন নাকি?
Customers' review
Reviews
Be the first to review ""